খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আলোচিত ও সমালোচিত সহকারী পরিচালক মিজানুর রহমানের চাঁপাইনবাবগঞ্জে বদলির আদেশ ঠেকানোর সংবাদ বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রচার হয়। সেখানে উল্লেখ করা হয়, বদলির আদেশ ঠেকাতে শিক্ষার্থীগণ মানববন্ধনের চেষ্টা করছেন । তবে ডা. মিজানের বদলি ঠেকানোর জন্য কোন মানববন্ধন, সংবাদ সম্মেলন কিংবা অন্য কোন প্রক্রিয়ার সাথে খুলনার বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও এনসিপির কেউ জড়িত নয়। আজ ১১ আগস্ট সোমবার ছাত্র আন্দোলন খুলনা জেলার সদস্য সচিব সাজেদুল ইসলাম বাপ্পি নিজস্ব ফেসবুক পোস্টে বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন। ফেসবুক পোস্টে তিনি উল্লেখ করেন “খুলনা মেডিকেল কলেজের সহকারী পরিচালক ডা. মিজানুর রহমান এর বদলী আদেশ ঠেকানোর জন্য কোনো প্রকার মানববন্ধন, সংবাদ সম্মেলন বা অন্য কোনো প্রক্রিয়ার সাথে খুলনার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বা এনসিপি জড়িত নয়।
বরং জুলাই যোদ্ধা ব্যানার ব্যবহার করে এ ধরনের কর্মকাণ্ড গভীর ষড়যন্ত্রমূলক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। যা ভবিষ্যতের জন্য অশনি সংকেত।
এ ধরনের কর্মকান্ডে যুক্তদের প্রতি আহ্বান থাকবে, ডা. মিজানুর রহমানকে খুলনায় রাখার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করলে প্রয়োজনীয় অথরিটির কাছে অনুরোধ করুন। তবে এ ধরনের প্রেসার ক্রিয়েট সম্পূর্ণ অযৌক্তিক।
উল্লেখ্য, ডাক্তার মিজানের বিরুদ্ধে সম্প্রতি নানা দুর্নীতি ও অনিয়মের তথ্য উঠে আসে। অনলাইন ও বিভিন্ন পত্রিকায় ডাক্তার মিজানকে নিয়ে সংবাদ প্রচার হওয়ার পর তাকে বদলির সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ।