দৌলতপুর মহেশ্বর পাশা খানা বাড়ি এলাকায় মোটরসাইকেল চালানো অবস্থায় এক যুবককে গলা কেটে হত্যা তা করেছে দুর্বৃত্তরা।
খুলনা নগরীর দৌলতপুর থানাধীন মহেশ্বরপাশা উত্তর বণিক পাড়ায় চোখঘেলা আলামিন(৪০) কে অজ্ঞাত দুষ্কৃতিকারী গলা কেটে হত্যা করেছে। ৩ আগস্ট রবিবার আনুমানিক ৮ টারদিকে তাকে গলা কেটে হত্যা করে রাস্তার পাশে ফেলে রেখে যায়। তার মরদেহের পাশে ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ও হেলমেট পড়েছিল। ঘটনাস্থলে দুটিগুলির খোসা পুলিশ উদ্ধার করেছে। খবর পেয়ে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সিআইডি, দৌলতপুর ও খানজাহান আলী থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে লাশ উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হসপিটালে প্রেরণ করেছে। পুলিশ জানায় নিহত আলামিন দৌলতপুর থানাধীন মহেশ্বরপাশা দিঘির পূর্ব পাড় এলাকার শাহেদ আলীর পুত্র। সে খানজাহান আলী থানাধিন সোনালী জুট মিলস আবাসিকের পাশে একটি মাছের ঘের করতো। সম্প্রতি তিনি যুবদলের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হয়েছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় জানায়, রাত আনুমানিক ৮ টার নিহত ব্যক্তি মোটরসাইকেল যোগে
দৌলতপুর থানাধীন মহেশ্বর পাশা উত্তর বণিক পাড়া খানাবাড়ি পল্লবের বাড়ি সংলগ্ন সড়কের মোড় ঘোরার সময় মোটরসাইকেলের গতি কমালে অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্ত তার উপর হামলা চালায়। দুর্বৃত্তরা নিহত আল আলামিনের গলা কেটে হত্যা করে পালিয়ে যায় । স্থানীয়রা মোটরসাইকেলের বিকট শব্দ পেয়ে ঘটনাস্থলে ঘটনাস্থলে এসে আলামিনের গলা কাটা লাশ পড়ে দেখে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেয়। পরে নিহতের বড় ভাই আওলাদ ঘটনাস্থলে এসে তার ভাইয়ের লাশ সনাক্ত করে। নিহত আল আমিনের স্ত্রী এবং একটি কন্যা সন্তান রয়েছে।
পুলিশ জানায়, নিহাতের নাম আলামিন। সে পেশায় একজন ঘের ব্যবসায়ী। মৃতদেহের পাশে পুলিশ ২টা গুলির খোসা দেখতে পাওয়া যায়।