Dhaka 9:10 pm, Monday, 7 July 2025

স্ত্রী কর্তৃক জোরপূর্বক তালাক নিয়ে হাস্যকর মিথ্যা দ্বিতীয় বিবাহের মামলা

 

মোঃ মামুন মোল্লা 

পরকিয়ায় স্বামীকে নির্যাতন করে জোরপূর্বক তালাক দিয়ে মোহরানার টাকা নিয়ে এক কন্যা সন্তানের জননী নাসিমা আক্তারের (৪৭) একের পর এক মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলায় সর্বশান্ত দিনমুজুর মো. সামছুল আলম (৫৩)। সামছুল আলমের বিরুদ্ধে বিবাহ বিচ্ছেদ পরবর্তি সাত বছরে গুম, মারপিট, ছিনতাই, হাস্যকর দ্বিতীয় বিবাহসহ ৮টি মামলা করে নাসিমা আক্তার এর মধ্যে একটি খানজাহান আলী থানায় বাকীগুলো বিজ্ঞ আদালতে দায়ের করা হয়েছে। যার মধ্যে ৬টি মামলা মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় সামছুল আলমকে বিজ্ঞ আদালত অব্যহতি প্রদান করেন । বর্তমানে আরো দুটি মামলা আদালতে চলমান রয়েছে। যার একটি পারিবারিক আদালতের মামলা যেখানে বিবাহ পরবর্তি ২য় বিবাহের মিথ্যা ও হাস্যকর অভিযোগ আনা হয় সেই মামলায় শামছুল আলমকে খালাস পাওয়ার পরও পুনজীবিত করা হয়েছে। আর একটি মারামারি ও ছিনতাই মামলায় আদালত কর্তৃক ১০ হাজার টাকায় মিমাংসার মাধ্যমে জুন মাসে খালাস প্রদান করার পরও আগে মার্চ মাসের অপর একটি মারপিট ও ছিনতাই মামলা রয়েছে। গুনঞ্জন আছে নাছিমা আক্তারের কাছে থেকে বিশেষ কোন সুবিধা নিয়ে বিনিময়ে অসহায় দিনমুজুর শামছুল আলমকে একের পর এক কপি পেস্ট মামলা দিয়ে চলেছে।

মামলা ও জিডির অভিযোগ সুত্রে জানাগেছে, খানজাহান আলী থানাধিন যোগিপোল ৮নং ওয়ার্ডের দিনমুজুর মো. সামছুল আলমের সাথে ১৯৯৬ সালে পিরোজপুরের কাউখালি থানার জোহাগাতী গ্রামের আবুল কাশেম হাওলাদারের মেয়ে নাসিমা আক্তারের সাথে বিবাহ হয়। দাম্পত্ত জীবনে তাদের সংসারে সুমনা (২১) নামের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। দরিদ্র দিনমুজুর সামছুল আলমের সংসারে নাসিমা আক্তারের জীবন যাপন ছিল অত্যন্ত বিলাসিতাময়। দীর্ঘ সংসার জীবনে হঠাৎ যেন অশান্তি নেমে আসে সামছুল আলমের জীবনে। স্বামী এবং প্রাপ্ত বয়স্ক কন্যা সন্তান রেখে নাসিমা আক্তার জড়িয়ে পড়ে একাধিক পরকিয়ায়। ব্যক্তি বিশেষের প্ররোচনায় নাসিমা আক্তার তালাক নিতে স্বামী এবং কন্যা সন্তানের উপর চালায় নির্যাতন। এক পর্যায়ে জোরপূর্বক নাছিমার নিজের আত্মিয় স্বজনদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে দেনমোহরের টাকা বুঝে নিয়ে শামছুল আলমকে গত ২০১৭ সালের ৯ অক্টোবর তালাক দেয় নাসিমা আক্তার। কিছুদিন পর সবকুল হারিয়ে কতিপয় সুবিধা ভোগী ব্যক্তির যোগসাজশে পুরান স্বামী সামছুল আলমকে সায়েস্তা করতে এবং তার কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিতে গুম, মারপিট, ছিনতাই, হাস্যকর দ্বিতীয় বিবাহসহ ৮টি মামলা করে নাসিমা আক্তার এর মধ্যে একটি খানজাহান আলী থানায় বাকী গুলো বিজ্ঞ আদালতে দায়ের করা হয়। যার মধ্যে ৬টি মামলা মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় মামলা থেকে অব্যহতি পেয়েছেন সামছুল আলম। সি আর ৭৮/২৪ এবং পারিবারিক আপিল ৫৫/২৩ এই দুটি মামলা বর্তমানে আদালতে চলমান রয়েছে। যার একটি দ্বিতীয় বিবাহ না করেও তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রী কর্তৃক দ্বিতীয় বিবাহের মামলা এবং অপরটি মারপিট ও ছিনতাইয়ের মামলা।

সিআর ৭৮/২৪ মামলায় নাছিমা আক্তার তার তালাকপ্রাপ্ত স্বামী সামছুল আলম ছাড়াও তার ৪ আত্মিয়কে আসামী করে গত বছরের মার্চ মাসে ৩২৩/৩২৪/৩০৭/৩৭৯/৩৫৪/৫০৬(!!)৩৪ ধারায় মামলা দায়ের করে। মামলার অভিযোগ সম্পর্কে মামলার প্রধান স্বাক্ষী বাদীনির স্বজন মেহেদী হাসান এই প্রতিবেদককে বলেন, আমি ঢাকাতে চাকুরী করি গত ২০ বছর খুলনাতে যাইনা আমাকে স্বাক্ষী করা হয়েছে আমি জানিনা এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বা কেহ আমার সাথে যোগাযোগ করেনি। আমার মনে হয় নাছিমা মানষিক সমস্যায় ভুগছে তার কাজ কর্মের জন্য আমাদের পরিবারের কাহারো সাথে যোগাযোগ নাই। নাছিমাকে ব্যবহার করে মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে পারদর্শী এমন কোন ব্যক্তি কলকাটি নাড়ছে। মামলার অপর স্বাক্ষী শাহ আলমের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে সাংবাদিকের কথা শুনে বলেন এ বিষয়ে আপনার সাথে সরাসরি কথা বলবো, মোবাইলে না।

এ ব্যাপারে শাসছুল আলমের আইনজীবি এ্যাড. এস এম মাসুদুর রহমান বলেন, নাছিমা বেগম গত ২/৫/২০২৩ সালের ঘটনার বিবারণ দিয়ে ৩২৩/৩৫৪/৩৮৯/৩০৭/৫০৬ ধারায় আদালতে মামলা দায়ের করে(সি আর ৯৯/২৩)। আদালতের মাধ্যমে মামলার বাদী এবং বিবাদী উভয় পক্ষ সম্মতিতে কোর্টের স্টাম্পের মাধ্যমে ১০ হাজার বাদিনী গ্রহণ করে বিবাদীর বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ নাই এবং ভবিষ্যতেও আর কোন মামলা মোকাদ্দমা করিবো না করলে তা সর্বদালতে অগ্রাহ্য ও বাতিল বলিয়া গন্য ইইবে এই মর্মে আাদালতে এবটি অঙ্গিকার করে। পরবর্তিতে মামলাটি বিজ্ঞ তরিকুল ইসলামের মেট্রোপলিটন আদালতে ৯/৬/২০২৪ তারিখে খালাস প্রদান করেন। কিন্তু দুঃখজনক নাছিমা আক্তার ১০/৩/২০২৪ তারিখের একটি ঘটনার বিবারন দিয়ে গত বছরের মার্চ মাসে ৩২৩/৩২৪/৩০৭/৩৭৯/৩৫৪/৫০৬(!!)৩৪ ধারায় মামলা দায়ের করে। যে মামলাটি বর্তমানে আদালতে চলমান রয়েছে। এ্যাড মাসুদুর রহমান বলেন, সামছুর রহমানের পুর্বের আদালতের খালাসের রায় প্রদান করার পর এ মামলা চলতে পারে না। বিজ্ঞ আদালত বিবাদীর কাগজপত্র পর্যালোচনা করলে আশা করি এই মামলা থেকে তিনি ন্যায় বিচার খালাস পাবেন। তিনি আরো বলেন, সামছুর রহমানকে শুধুমাত্র হয়রানি করতেই একের পর এক মামলা দেওয়া হচ্ছে।
এ ব্যাপারে মামলার বাদী নাসিমা আক্তার বলেন, মামলার বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোন ব্যাখ্যা দিতে না পারলেও তিনি জানান, বারবার অপরাধ করে এ জন্য বারবার মামলা করি। সাংবাদিকের কাছে নালিশ দিয়ে কিছু হবে না। ওকে আমি শায়েস্তা করে ছাড়বো।

ভুক্তভোগী অসহায় দরিদ্র দিনমুজুর সামছুল আলম হয়রানীমূলক মামলা থেকে রেহায় পেতে এবং মামলাবাজ নাসিমা আক্তারসহ তার এ সকল মিথ্যা মামলার নেপথ্যে থেকে যারা কলকাটি নাড়ছে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুক ব্যবস্থা গ্রহণে বিজ্ঞ আদালতের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

ট্যাগ :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

জনপ্রিয় সংবাদ

খুলনায় মেলার জন্য চাঁদা দাবির অডিও ফাঁস

স্ত্রী কর্তৃক জোরপূর্বক তালাক নিয়ে হাস্যকর মিথ্যা দ্বিতীয় বিবাহের মামলা

প্রকাশঃ 06:39:22 am, Monday, 7 July 2025

 

মোঃ মামুন মোল্লা 

পরকিয়ায় স্বামীকে নির্যাতন করে জোরপূর্বক তালাক দিয়ে মোহরানার টাকা নিয়ে এক কন্যা সন্তানের জননী নাসিমা আক্তারের (৪৭) একের পর এক মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলায় সর্বশান্ত দিনমুজুর মো. সামছুল আলম (৫৩)। সামছুল আলমের বিরুদ্ধে বিবাহ বিচ্ছেদ পরবর্তি সাত বছরে গুম, মারপিট, ছিনতাই, হাস্যকর দ্বিতীয় বিবাহসহ ৮টি মামলা করে নাসিমা আক্তার এর মধ্যে একটি খানজাহান আলী থানায় বাকীগুলো বিজ্ঞ আদালতে দায়ের করা হয়েছে। যার মধ্যে ৬টি মামলা মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় সামছুল আলমকে বিজ্ঞ আদালত অব্যহতি প্রদান করেন । বর্তমানে আরো দুটি মামলা আদালতে চলমান রয়েছে। যার একটি পারিবারিক আদালতের মামলা যেখানে বিবাহ পরবর্তি ২য় বিবাহের মিথ্যা ও হাস্যকর অভিযোগ আনা হয় সেই মামলায় শামছুল আলমকে খালাস পাওয়ার পরও পুনজীবিত করা হয়েছে। আর একটি মারামারি ও ছিনতাই মামলায় আদালত কর্তৃক ১০ হাজার টাকায় মিমাংসার মাধ্যমে জুন মাসে খালাস প্রদান করার পরও আগে মার্চ মাসের অপর একটি মারপিট ও ছিনতাই মামলা রয়েছে। গুনঞ্জন আছে নাছিমা আক্তারের কাছে থেকে বিশেষ কোন সুবিধা নিয়ে বিনিময়ে অসহায় দিনমুজুর শামছুল আলমকে একের পর এক কপি পেস্ট মামলা দিয়ে চলেছে।

মামলা ও জিডির অভিযোগ সুত্রে জানাগেছে, খানজাহান আলী থানাধিন যোগিপোল ৮নং ওয়ার্ডের দিনমুজুর মো. সামছুল আলমের সাথে ১৯৯৬ সালে পিরোজপুরের কাউখালি থানার জোহাগাতী গ্রামের আবুল কাশেম হাওলাদারের মেয়ে নাসিমা আক্তারের সাথে বিবাহ হয়। দাম্পত্ত জীবনে তাদের সংসারে সুমনা (২১) নামের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। দরিদ্র দিনমুজুর সামছুল আলমের সংসারে নাসিমা আক্তারের জীবন যাপন ছিল অত্যন্ত বিলাসিতাময়। দীর্ঘ সংসার জীবনে হঠাৎ যেন অশান্তি নেমে আসে সামছুল আলমের জীবনে। স্বামী এবং প্রাপ্ত বয়স্ক কন্যা সন্তান রেখে নাসিমা আক্তার জড়িয়ে পড়ে একাধিক পরকিয়ায়। ব্যক্তি বিশেষের প্ররোচনায় নাসিমা আক্তার তালাক নিতে স্বামী এবং কন্যা সন্তানের উপর চালায় নির্যাতন। এক পর্যায়ে জোরপূর্বক নাছিমার নিজের আত্মিয় স্বজনদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে দেনমোহরের টাকা বুঝে নিয়ে শামছুল আলমকে গত ২০১৭ সালের ৯ অক্টোবর তালাক দেয় নাসিমা আক্তার। কিছুদিন পর সবকুল হারিয়ে কতিপয় সুবিধা ভোগী ব্যক্তির যোগসাজশে পুরান স্বামী সামছুল আলমকে সায়েস্তা করতে এবং তার কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিতে গুম, মারপিট, ছিনতাই, হাস্যকর দ্বিতীয় বিবাহসহ ৮টি মামলা করে নাসিমা আক্তার এর মধ্যে একটি খানজাহান আলী থানায় বাকী গুলো বিজ্ঞ আদালতে দায়ের করা হয়। যার মধ্যে ৬টি মামলা মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় মামলা থেকে অব্যহতি পেয়েছেন সামছুল আলম। সি আর ৭৮/২৪ এবং পারিবারিক আপিল ৫৫/২৩ এই দুটি মামলা বর্তমানে আদালতে চলমান রয়েছে। যার একটি দ্বিতীয় বিবাহ না করেও তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রী কর্তৃক দ্বিতীয় বিবাহের মামলা এবং অপরটি মারপিট ও ছিনতাইয়ের মামলা।

সিআর ৭৮/২৪ মামলায় নাছিমা আক্তার তার তালাকপ্রাপ্ত স্বামী সামছুল আলম ছাড়াও তার ৪ আত্মিয়কে আসামী করে গত বছরের মার্চ মাসে ৩২৩/৩২৪/৩০৭/৩৭৯/৩৫৪/৫০৬(!!)৩৪ ধারায় মামলা দায়ের করে। মামলার অভিযোগ সম্পর্কে মামলার প্রধান স্বাক্ষী বাদীনির স্বজন মেহেদী হাসান এই প্রতিবেদককে বলেন, আমি ঢাকাতে চাকুরী করি গত ২০ বছর খুলনাতে যাইনা আমাকে স্বাক্ষী করা হয়েছে আমি জানিনা এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বা কেহ আমার সাথে যোগাযোগ করেনি। আমার মনে হয় নাছিমা মানষিক সমস্যায় ভুগছে তার কাজ কর্মের জন্য আমাদের পরিবারের কাহারো সাথে যোগাযোগ নাই। নাছিমাকে ব্যবহার করে মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে পারদর্শী এমন কোন ব্যক্তি কলকাটি নাড়ছে। মামলার অপর স্বাক্ষী শাহ আলমের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে সাংবাদিকের কথা শুনে বলেন এ বিষয়ে আপনার সাথে সরাসরি কথা বলবো, মোবাইলে না।

এ ব্যাপারে শাসছুল আলমের আইনজীবি এ্যাড. এস এম মাসুদুর রহমান বলেন, নাছিমা বেগম গত ২/৫/২০২৩ সালের ঘটনার বিবারণ দিয়ে ৩২৩/৩৫৪/৩৮৯/৩০৭/৫০৬ ধারায় আদালতে মামলা দায়ের করে(সি আর ৯৯/২৩)। আদালতের মাধ্যমে মামলার বাদী এবং বিবাদী উভয় পক্ষ সম্মতিতে কোর্টের স্টাম্পের মাধ্যমে ১০ হাজার বাদিনী গ্রহণ করে বিবাদীর বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ নাই এবং ভবিষ্যতেও আর কোন মামলা মোকাদ্দমা করিবো না করলে তা সর্বদালতে অগ্রাহ্য ও বাতিল বলিয়া গন্য ইইবে এই মর্মে আাদালতে এবটি অঙ্গিকার করে। পরবর্তিতে মামলাটি বিজ্ঞ তরিকুল ইসলামের মেট্রোপলিটন আদালতে ৯/৬/২০২৪ তারিখে খালাস প্রদান করেন। কিন্তু দুঃখজনক নাছিমা আক্তার ১০/৩/২০২৪ তারিখের একটি ঘটনার বিবারন দিয়ে গত বছরের মার্চ মাসে ৩২৩/৩২৪/৩০৭/৩৭৯/৩৫৪/৫০৬(!!)৩৪ ধারায় মামলা দায়ের করে। যে মামলাটি বর্তমানে আদালতে চলমান রয়েছে। এ্যাড মাসুদুর রহমান বলেন, সামছুর রহমানের পুর্বের আদালতের খালাসের রায় প্রদান করার পর এ মামলা চলতে পারে না। বিজ্ঞ আদালত বিবাদীর কাগজপত্র পর্যালোচনা করলে আশা করি এই মামলা থেকে তিনি ন্যায় বিচার খালাস পাবেন। তিনি আরো বলেন, সামছুর রহমানকে শুধুমাত্র হয়রানি করতেই একের পর এক মামলা দেওয়া হচ্ছে।
এ ব্যাপারে মামলার বাদী নাসিমা আক্তার বলেন, মামলার বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোন ব্যাখ্যা দিতে না পারলেও তিনি জানান, বারবার অপরাধ করে এ জন্য বারবার মামলা করি। সাংবাদিকের কাছে নালিশ দিয়ে কিছু হবে না। ওকে আমি শায়েস্তা করে ছাড়বো।

ভুক্তভোগী অসহায় দরিদ্র দিনমুজুর সামছুল আলম হয়রানীমূলক মামলা থেকে রেহায় পেতে এবং মামলাবাজ নাসিমা আক্তারসহ তার এ সকল মিথ্যা মামলার নেপথ্যে থেকে যারা কলকাটি নাড়ছে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুক ব্যবস্থা গ্রহণে বিজ্ঞ আদালতের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।