দেশের তথ্য ডেস্ক খুলনা প্রতিনিধি :- খুলনা মহানগর আ’লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত লাশের রাজনীতি করে। তাদের দেশপ্রেম এবং জনগণের প্রতি দায়িত্ববোধ নেই বলেই তারা আগুন সন্ত্রাস ও লাশের রাজনীতির পথ বেছে নিয়েছে। তারা লাশের রাজনীতি করে বলেই জনগণ তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। তিনি আরো বলেন, বিএনপি-জামায়াত ’৭১ আর ’৭৫-এর পটভূমি সৃষ্টি করার লক্ষ্যে দেশে বিদেশে চক্রান্ত করে বেড়াচ্ছে। তারা নির্বাচনের নামে আন্দোলন করতে গিয়ে রাস্তাঘাট, অবরুদ্ধ করে মানুষের জানমালের বিনষ্ট করছে। এরই মধ্য দিয়ে তারা তারেক রহমানের নির্দেশে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির লক্ষ্যে নিজেদের সিনিয়র নেতাদের নিজেরাই হত্যার উদ্দেশ্যে রক্তাক্ত জখম করে। যা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী প্রত্যক্ষ করেছেন। এ সকল নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার পূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে ওরা দেশ ও জাতির কল্যাণে অন্তরায় হয়ে দাঁড়াবে। তিনি দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, দেশ ও জাতির সার্বিক নিরাপত্তা এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরাপত্তার লক্ষ্যে সকল ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাজপথে থাকতে হবে।
গতকাল সোমবার বিকেল ৪টায় দলীয় কার্যালয় চত্বরে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময়ে বক্তৃতা করেন খুলনা মহানগর আ’লীগ সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা। খুলনা মহানগর আ’লীগ দপ্তর সম্পাদক মোঃ মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগের পরিচালনা বক্তৃতা করেন আ’লীগ নেতা কাজী এনায়েত হোসেন, এড. আইয়ুব আলী শেখ, বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর ইসলাম বন্দ, জামাল উদ্দিন বাচ্চু, শেখ মোঃ ফারুক আহমেদ, শেখ ফারুক হাসান হিটলু, হাফেজ মোঃ শামীম, এড. মোঃ সাইফুল ইসলাম, তসলিম আহমেদ আশা, এস এম আকিল উদ্দিন, এড. সুলতানা রহমান শিল্পী, মোঃ সফিকুর রহমান পালাশ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, আ’লীগ নেতা মলিক আবিদ হোসেন কবির, বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন মিন্টু, অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, আবুল কালাম আজাদ কামাল, এড. খন্দকার মজিবর রহমান, শেখ মোঃ আনোয়ার হোসেন, মোঃ শাহাজাদা, কাউন্সিলর জেড এ মাহমুদ ডন, এড. অলোকা নন্দা দাস, শেখ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, বীরেন্দ্র নাথ ঘোষ, শেখ নুর মোহাম্মদ, এড. আনিছুর রহমান পপলু, অধ্যাপক রুনু ইকবাল বিথার, মাহাবুবুল আলম বাবলু মোলা, সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, কাউন্সিলর ফকির মোঃ সাইফুল ইসলাম, মনিরুজ্জামান খান খোকন, মঈনুল ইসলাম নাসির, ফেরদৌস হোসেন লাবু, আব্দুল হাই পলাশ, এড. ফারুক হোসেন, চৌধুরী মিনহাজ উজ্জামান সজল, নুর ইসলাম, জামিরুল হুদা জহর, শেখ আবিদ উলাহ, চ ম মজিবর রহমান, শেখ জাহিদুল ইসলাম, ফয়েজুল ইসলাম টিটো, আতাউর রহমান রাজু, আজম খান, শেখ এশারুল হক, শেখ মোঃ রুহুল আমিন, হাজী মোত্তালিব মিয়া, অহিদুল ইসলাম পলাশ, ইউসুফ আলী খান, নজরুল ইসলাম তালুকদার, সেলিম মুন্সি, এড. শামীম মোশাররফ, কাউন্সিলর হাসান ইফতেখার চালু, মীর মোঃ লিটন, মোঃ জাকির হাওলাদার, মীর বরকত আলী, এড. শামীম আহমেদ পলাশ, এড. রাবেয়া ওয়ালী করবী, নাছরিন আক্তার, কাউন্সিলর জিয়াউল আহসান টিটো, কাউন্সিলর রফিউদ্দিন আহমেদ রফি, কাউন্সিলর মাহমুদা বেগম, কাউন্সিলর জাকির হোসেন বিপ্লব, কাউন্সিলর এড. জেসমিন পারভীন জলি, কাউন্সিলর রাজুল ইসলাম রাজু, কাউন্সিলর মোঃ ইমরুল ইসলাম, সৈয়দ ইমদাদুল হক, নওশের আলী, আজিম উদ্দিন, এড. সাজ্জাদ আলী, জেসমিন সুলতানা বিথী, তন্দ্রা ইসলাম নাছরিন, জেসমিন সুলতানা শম্পা, শারমিন রহমান শিখা, নূরীনা রহমান বিউটি, তাসলিমা আক্তার, আব্দুল কুদ্দুস, শেখ আবুল হোসেন, শওকাত হোসেন, ফেরদৌস আলম রিতা, শবনম মোস্তারী বকুল, রেজওয়ানা প্রধান, রোকেয়া রহমান, রেখা খানম, সুপ্তি হাসান, তামান্না ইসলাম, কাজলসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের। মিছিলটি নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।