দেশের তথ্য ডেস্কঃ
তাঁদের মধ্যে ছাত্র ২১ হাজার ৫৪২ জন, ছাত্রী ১৫ হাজার ১৩৪ জন। এই শিক্ষার্থীর অনেকেই মা-বাবা হওয়া সত্ত্বেও বাচ্চাদের জন্য নেই কোনো শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র সুবিধা। বিশেষ করে যেসব নারী শিক্ষার্থী পড়াশোনা চলাকালীন মা হন, তাঁদের হয়তো বাচ্চাকে নিয়েই ক্লাসে উপস্থিত হতে হচ্ছে। না হয় কিছু সময়ের জন্য পড়াশোনায় গ্যাপ দিতে হচ্ছে।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদের এলাকাগুলোতে কোনো শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র না থাকায় বেশ খানিকটা দূরে এসেই এই তিনটি কেন্দ্রে শিশুদের রাখছেন বিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষকরা। এ জন্য তাঁরা বিজ্ঞান অনুষদের এলাকায় শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র স্থাপনের কথা জানিয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টারপ্ল্যানে শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্রের বিষয়ে কোনো পরিকল্পনা আছে কি না এবং সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে উপাচার্য ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, ‘আমাদের মাস্টারপ্ল্যানে সরাসরি শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র নিয়ে কোনো পরিকল্পনা নেই। তবে বিষয়টি নিয়ে আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে।’