দেশের তথ্য ডেস্কঃ
২৬ জুন বুধবার, ঠিক দুপুর আড়াইটায়, ধর্মতলার লেলিন মূর্তির সামনে, বিভিন্ন বামপন্থী সংগঠনের সদস্যরা জমায়েত হন। জমায়েতে অংশগ্রহণ করেন, সিপিআইএম, সিপিআই, সি পি আইএম এল এ, এস ইউ সি আই ,এ আই এফ বি , আর এস পি , আর সি পি আই ,এম এফ বি সহ অন্যান্য সংগঠনগুলি। উপস্থিত ছিলেন কমরেড বিমান বসু থেকে শুরু করে অন্যান্য নেতা- নেতৃবৃন্দ।
ধর্মতলার লেলিন মূর্তির সামনে থেকে মিছিল করে তারা চৌরঙ্গী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তথ্য কেন্দ্রের উল্টোদিকে বিক্ষোভ প্রদর্শনের সিদ্ধান্ত নেন । মিছিল সেই ভাবেই লেলিন মুক্তি থেকে এগিয়ে চলে।
এই মিছিলের উদ্দেশ্য অবিলম্বে গাজায় শিশু ও নারীদের উপর অত্যাচার ও হত্যা বন্ধ করা এবং প্যালেস্টাইনের পাশে সারা ভারতবাসী, নারী ও শিশু ঘাঁটি ইজরায়েলকে দুর হটানো।
মিছিল লেলিন মন্ত্রী কে আস্তে আস্তে এগিয়ে যখন দূতাবাসের দিকে যায়, কিছুটা যাওয়ার পরেই প্রশাসন ব্যারিকেড দিয়ে আটকে দেন এবং বাধা দেন, ফলে ব্যারিকেট ভাঙার চেষ্টা করে এবং তারা সেখানে বসে পড়েন বিক্ষোভ দেখাতে। সেখানে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন। কিছুক্ষণ পর তাহারা জানান যদি প্যালেস্টাইনের উপর হামলা বন্ধ না হয় আমরা পুনরায় এই আন্দোলন করবো। অবিলম্বে শিশু ও নারীদের উপর গণহত্যা বন্ধ করতে হবে। প্রায় ৫০০ থেকে ৬০০ বামপন্থী কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন মিছিলে।