একদিকে মহালয়ার বার্তা,অন্যদিকে ভিন্ন জেলায় দুর্গা পাড়ি, তাক বানিয়ে দিল চকের দুর্গা গড়ে

20241001_000648-scaled.jpg

কলকাতা প্রতিনিধিঃ সমরেশ রায় ও শম্পা দাস

আজ ৩০শে সেপ্টেম্বর সোমবার, একদিকে যেমন সকাল থেকেই শুরু হয়ে গেছে মহালয়ার সুট, ছেলেমেয়েরা বিভিন্ন সাজে সেজে উঠেছে মহালয়ার আগমন বার্তা দিতে, আর মাঝে একটা দিন বাদে বেজে উঠবে কাশফুলের গন্ধে আকাশে বাতাসে দেবীর আগমন। মহালয়ার গান।

যখন ক্লাব উদ্যোক্তারা প্রতিমা নিতে ব্যস্ত, প্রতিমা শিল্পী রাও ব্যস্ত,
আরেকটি শিল্পী সেই মুহূর্তে চক পেন্সিলের দুর্গা বানিয়ে তার বানিয়ে দিল সকল উদ্যোক্তাদের, একদম চিত্রশিল্পী হয়ে এই ধরনের একটি দুর্গা তৈরি করে মানুষের মন জয় করে নিল। সত্যিই শিল্পীরা কি না পারে, শিল্পীদের ভাবনাতেই সেজে উঠে থিম, আর শিল্পীদের ভাবনাতে গড়ে ওঠে ভিন্ন রকমের প্রতিমার মূর্তি, তাই শিল্পী আজ এই সুন্দর একটি চক পেন্সিলের উপর একটি দুর্গা প্রতিমা সহ লক্ষ্মী গণেশ কার্তিক সরস্বতী বানিয়ে সকলকে মুগ্ধ করলেন।
তিনি জানালেন আমি চেষ্টা করেছি, নিজের ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে, প্রতিমাটি তৈরি করার, আগামী দিনের চেষ্টা করব আরো কিছু দিয়ে এই ধরনের প্রতিমা গড়তে। এই প্রতিমা দেখতে ভিড় জমে যায়।

সকাল থেকেই জমে উঠেছে একদিকে যেমন কুমারটুলি পাড়া অন্যদিকে বিভিন্ন মঞ্চ যেখানে মহালয়ার বার্তা দিতে ছেলেমেয়েরা শুট করছেন।

অন্যদিকে সকাল থেকেই পাড়ি দিচ্ছে ভিন্ন জেলায় দেবী দুর্গা ও তার ছেলেমেয়ে, মাঝে মাঝে আকাশে মেঘ করে আসলেও, পুজো উদ্যোক্তারা তাড়াতাড়ি দেবীকে তাদের প্যান্ডেলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন, সুন্দরবন, বারাসত , হাওড়া, সল্টলেক , ব্যারাকপুর, বিভিন্ন স্থানের ক্লাবগুলি প্রতিমা নিতে কুমারটুলিতে ভীড় জমিয়েছেন, তার সাথে সাথে মৃৎশিল্পীরা প্রতিমার কাজ শেষ করতে ব্যস্ত, তাহারা বলেন আমাদের হাতে এতোটুকু সময় নাই আজকের মধ্যেই প্রতিমার কাজ সব শেষ করতে হবে। একে ক্লাবের উদ্যোক্তারা প্রতিমা নিতে চলে এসেছেন, কারণ মেঘের অবস্থাও ভালো নয়, তাই সমস্ত ক্লাবের উদ্যোক্তারা চাইছেন তাড়াতাড়ি তাদের প্রতিমাকে প্যান্ডেলে নিয়ে চলে যাওয়ার।

Share this post

PinIt
scroll to top