শম্পা দাস ও সমরেশ রায় , কলকাতা
২১শে আগস্ট বুধবার, ঠিক দুপুর ৩ টায়, একদিকে যখন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ছাত্রী ও গবেষকরা ধরনা মঞ্চে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন, ঠিক একি জায়গায় তিলোত্তমার বিচারের দাবীতে, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাত্র-ছাত্রী থেকে শুরু করে শিক্ষক শিক্ষিকা এবং ডক্টরেরা প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ জানাচ্ছেন, আর জি করে যে ধরনের ঘটনা ঘটেছে, একজন মহিলা ডক্টরকে যেভাবে নির্যাতন ও ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে তার সঠিক বিচার, দোষীদের শাস্তি দাবীতে।
বারবার একটা কথাই বলেন দোষীদের আড়াল নয়, শাস্তি চাই। সকাল থেকেই প্রশাসনের অফিসারেরা কলেজ স্কোয়ারে মোতায়েন ছিলেন, যাতে কোনরকম গন্ডগোল না হয়, কিন্তু কেউ ছেড়ে কথা বলেনি তাদেরকে লক্ষ্য করে, বিভিন্ন ভাবে আক্রমণ করলেন, কেন এখনো দোষীদের আড়াল করা হচ্ছে ,অবিলম্বে সবার সম্মুখে আনা হোক এবং দোষীদের শাস্তি হোক, কেন মহিলারা নিরাপত্তা পাবে না, কেন একজন কর্মপরায়ণ ডাক্তারকে এইভাবে খুন করা হলো। আজ নিরাপত্তা কোথায় মেয়েদের। কোথায় গিয়ে পৌঁছেছে,
কয়েকশ বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক শিক্ষিকারা এবং বিভিন্ন ডক্টরেররা একত্রিত হয়ে, হাতে বিক্ষোভের প্লাকার নিয়ে কলেজটির থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত বিশাল মিছিল করলেন।
আজ বাধ্য হয়েছেন ছেলে মেয়েদের বাবা-মা থেকে অভিভাবকরা, এটা কি বাংলায় দরকার ছিল, সবার বাড়িতেই ছেলেমেয়ে আছে, যদি প্রশাসন নিরাপত্তা না দিতে পারে, তাহলে ছেলেমেয়েরা বা তার অভিভাবকরা কিভাবে এগোবেন, আজ আর জি করের ঘটনা আঙ্গুল তুলে দেখিয়ে দিলেন মেয়েদের নিরাপত্তা নাই।
তাই আমরা অবিলম্বে দোষীদের শাস্তির দাবী করছি, আড়াল নয় দোষীদের শাস্তি চাই, ফাঁসি চাই।
আমরা তিলোত্তমার পাশে আছি, অভয়ার পাশে আছি, তিলো