অরবিন্দ কুমার মণ্ডল, কয়রা, খুলনাঃদূর্যোগ ব্যাবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মোঃ মহিবুবুুর রহমান বলেছেন, ঘূর্নিঝড় রেমালে ক্ষতিগ্রস্থদের সহায়তায় সার্বক্ষণিক পাশে রয়েছেন বর্তমান সরকার । ঘূর্নিঝড়ের প্রথম দিন থেকেই বিভিন্ন মাধ্যমে উপকূলের মানুষের খোঁজ খবর রেখেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। ঘূর্নিঝড় রেমেলের ক্ষতি কাটাতে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে উপকূলের ক্ষয় ক্ষতির রিপোর্ট প্রধানমন্ত্রীর কাছে জমা দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী নিজেই ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা পরির্দশন করবেন।
২৯মে, বুধবার বেলা সাড়ে ১১ টায় কয়রা উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে কপোতাক্ষ কলেজ চত্বরে ঘূর্নিঝড় রেমালে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে খাদ্য সহায়তা বিতরণকালে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী সবসময় আপনাদের খোঁজ খবর রাখেন। প্রধানমন্ত্রী আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন উপকূলীয় এলাকার বন্যাদূর্গত মানুষের পাশে যেতে। তাদের দুঃখ-দূর্দশা দেখার জন্য ও তাদের পর্যাপ্ত মানবিক সহায়তা দেওয়ার জন্য। আপনাদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। বঙ্গবন্ধু কন্যা পূর্বেও আপনাদের পাশে ছিলেন বর্তমানে পাশে আছেন এবং ভবিষ্যতেও পাশে থাকবেন। রেমাল কয়রার ক্ষতিগ্রস্থদের সার্বিক সহযোগিতা করা হবে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিএম তারিক -উজ-জামানের সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন, কযরা পাইকগাছার সংসদ সদস্য মোঃ রশিদুজ্জামান, ভোলা ৪ আসনৈর সংসদ সদস্য আব্দুল্ল্যাহ আল জ্যাকব, দূর্যোগ ব্যাবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ কামরুল হাসান, দূর্যোগ ব্যাবস্থাপনা অধিপ্তরের মহা পরিচালক মোঃ মিজানুর রহমান, খুলনা জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ সাইদুর রহামান, খুলনার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মুকুল কুমার মৈত্রী, জেলা ত্রাণ ও পূনর্বাসন কর্মকর্তা আব্দুল করিম, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি জিএম মোহাসিন রেজা, সাধারন সম্পাদক নিশিত রঞ্জন মিস্ত্রী, কয়রা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মিজানুর রহমান, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ মামুনার রশিদ, ইউপি চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জুয়েল, আলহাজ্ব আঃ সামাদ গাজী, প্রভাষক শাহনেওয়াজ শিকারী, আলহাজ্ব আব্দুল্যাহ আল মাহমুদ, এস এম বাহারুল ইসলাম, আলহাজ্ব সরদার নুরল ইসলাম কোম্পানি, মোঃ আছের আলী মোড়ল প্রমুখ।