গোপালগঞ্জ ০১ আসনের (কাশিয়ানী – মুকসুদপুর) গর্বিত বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের খন্দকার মঞ্জুরুল হক লাবলু অজানা কথা জেনে নেই ।

IMG-20240419-WA0007.jpg

গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি : আরিফুল হক আরিফ|| আমরা যার কথা বলছি তিনি গোপালগঞ্জের জেলার একজন গর্বিত বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান।তার পিতা : বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম খন্দকার এমদাদুল হক, মাতা ঃ মরহুমা খন্দকার আনোয়ারা বেগম। চার বোন ও চার ভাইয়ের মধ্যে তিনি পঞ্চম । মা আনোয়ারা বেগমের কোল আলোকিত করে জন্ম নেয় এই গুনি ব্যাক্তি যার নাম খন্দকার মঞ্জুরুল হক লাবলু । তার জন্ম গোপালগঞ্জ মুকসুদপুর উপজেলার আইকদিয়া গ্রামে, ২২শে এপ্রিল, ১৯৬৫ইং সালে। এই গুনি ব্যাক্তি শৈশব থেকেই সাদা মনের মানুষ ।

তিনি ছাত্রজীবন থেকেই বঙ্গবন্ধুর আদশ্যের সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত থেকে ছাত্রদের ন্যায়সংগত দাবি আদায়ে সেচ্চার ভুমিকা পালন করছে। গোপালগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলনের সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু হলের প্রথম নির্বাচিত ভি.পি. হিসেবে সংগঠনের বিভিন্ন স্থর অতিক্রম করে। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকার মাধ্যমে তার নিজ এলাকার বহুমূখী উন্নয়ন কাজের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছি এবং গণমানুষের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অবিচল থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনার জীবন দর্শনের অনুপ্রেরণায় তার নিজ কাশিয়ানীও মুকসুদপুর এলাকার সর্বস্তরের মানুষের কল্যাণে এবং সুখে দুঃখে পাশে থেকে তাদের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য সর্বদা নিয়োজিত থাকবে আজীবন এই প্রতাশ্য করেন। তিনি গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন জীবনে তিনি একজন আত্মবিশ্বাসী, স্পষ্টবাদী ও প্রতিবাদী রাজনীতিবিদ।

 

কে.এম.এন. মনজুরুল হক লাবলু রাজনৈতিক ও বর্তমানে সামাজিক পরিচয়ের কথা জেনে নেই ঃ

সদস্য, জাতীয় কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ।

সাবেক সহ-সম্পাদক, আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, (২০০২ এবং ২০০৯)।

১৯৯২ সালে ডাকসু নির্বাচনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের একক প্যানেল হিসেবে লাবলু-সুভাষ-সাকিল পরিষদ ঘোষণা করা হয়।

১৯৯০ সালে পুনরায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগে কেন্দ্রীয় কমিটির কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য মনোনীত ।

১৯৮৯ সালে ০৮ই ফেব্রুয়ারী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু হল ছাত্রসংসদের প্রথম ভি.পি. নির্বাচিত।

১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগে কেন্দ্রীয় কমিটির কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য মনোনীত।

১৯৮৬ সালে ১০ই ফেব্রুয়ারী গোপালগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলনের সভাপতিত্ব এবং বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির জাতীয় পরিষদের সদস্য হিসেবে মনোনীত।

১৯৮৬ সালে গোপালগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক নির্বাচিত।

কর্মজীবন ও বিভিন্ন পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন –

বর্তমান পরিচালক – অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড। (একটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক)

সাবেক পরিচালক – ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি।

সাবেক পরিচালক – বাংলাদেশ ইন্ডেন্টিং এজেন্টস্ অ্যাসোসিয়েশন।

সদস্য – এফবিসিসিআই নির্বাচন বোর্ড, এফবিসিসিআই নির্বাচন ২০১৯-২০২০, ২০২২-২০২৩, ২০২৩-২০২৪। চেয়ারম্যান ও সিইও – দি কন্ট্রিবিউশন, একটি জাতীয় এনজিও, ঢাকা।

প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট কমনওয়েলথ স্টুডেন্টস্ এন্ড ইয়ুথ অর্গানাইজেশন- বাংলাদেশ (সিএসওয়াইও), কমনওয়েলথ সেক্রেটারিয়েট লন্ডন, ইউকে দ্বারা স্বীকৃত।

চেয়ারম্যান – ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর ইনসুরিং ফেয়ারইলেকশন (আইএসইএফই), বাংলাদেশের মানবাধিকার ও নির্বাচন পর্যবেক্ষণ সংস্থা ।

পরিচালক – কমনওয়েলথ ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ ইনস্টিটিউট, কমনওয়েলথ সেক্রেটারিয়েট লন্ডন, ইউকে দ্বারা স্বীকৃত।

চেয়ারম্যান – কমনওয়েলথ যুব সংসদ, বাংলাদেশ (সিপিএ সেক্রেটারিয়েট লন্ডন, ইউকে) বাংলাদেশ অধ্যায়ের প্রধান । চেয়ারম্যান – কমনওয়েলথ রিপাবলিক ফোরাম, বাংলাদেশ।

চেয়ারম্যান – আনোয়ারা বেগম দাতব্য হাসপাতাল (প্রস্তাবিত), মুকসুদপুর, গোপালগঞ্জ।

আহবায়ক – কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা স্থায়ী কমিটি-২০০৮, ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি ।

আহবায়ক – আইসিডি, পোর্ট এন্ড শিপিং স্ট্যান্ডিং কমিটি-২০০৯, ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি।

প্রধান সম্পাদক – গ্লোবাল নিউজ. কম. বিডি ।

স্বত্বাধিকারী – ওয়াইড লিংক ইন্টারন্যাশনাল।

স্বত্বাধিকারী – সবুজ ছায়া রেস্টুরেন্ট। (বাংলাদেশী খাবারের জন্য একটি অভিজাত রেস্টুরেন্ট)

 

সভাপতি (ম্যানেজিং কমিটি) – আছিয়া উচ্চ বিদ্যালয়, আইকদিয়া, মুকসুদপুর, গোপালগঞ্জ ।

সাবেক সাধারণ সম্পাদক – যুগশিখ সংঘ, একটি স্বনামধন্য সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, গোপালগঞ্জ ।

প্রাক্তন যুব রেডক্রস ক্যাপ্টেন – সরকারী বঙ্গবন্ধু কলেজ, গোপালগঞ্জ শাখা ।

৩১শে মে, ২০২২ হতে ০২রা জুন, ২০২২ পর্যন্ত আমেরিকার নিউইয়র্ক এর ইউ.এন. হেডঅফিস এ অনুষ্ঠিত এইচআইভি/এইডস্ সম্পর্কিত জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ এবং উচ্চ পর্যায়ের সভায় যোগদান ।

 

এই ব্যক্তির রাজনৈতিক ও বর্তমানে সামাজিক পরিচয় কার্যকলাপের মধ্যে রয়েছে স্কুল উন্নয়ন ও মাদ্রাসা মসজিদে এতিমদের মাঝে সহযোগিতা সহ বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়নের পাশে দাড়ানো । তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ সরকারে অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড পরিচালক ও তার নিজ গ্রামের আছিয়া উচ্চ বিদ্যালয়, আইকদিয়া ম্যানেজিং কমিটি সভাপতি । স্কুলে ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে উঠে আসে তারও তাদের পরিবারের গুনগানের কথা ।

প্রতিষ্ঠাতা: মরহুম খন্দকার আবুল বাসার (অব: যুগ্ন সচিব), সহ-প্রতিষ্ঠাতা: মরহুম খন্দকার আবুল হোসেন (অব: যুগ্ন সচিব) বর্তমান সভাপতি জনাব কে.এম.এন. মনজুরুল হক লাবলুর ছোট চাচা, ও মেজ চাচা। এই বিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থী প্রায় ৫০০ শত, শিক্ষক-শিক্ষিকা ৯ জন,ও কর্মচারী ৪ জন।

এই বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়: ১৯৮৭ সালে । বিদ্যালয়টি জমির পরিমাণ- ১ একর ২৯ শতক। বর্তমান সভাপতি ২০২২ সালে সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর নিজ অর্থায়নে ১৬ শতক জমি কিনে স্কুলের নামে দেন। সেখানে নতুন ভবনের উন্নয়নের কাজ চলছে । এছাড়াও রয়েছে সুশিক্ষায় পাঠদানের মতো শিক্ষক শিক্ষাকারাও তার গুন গানের কথা তুলে ধরেন তারা ।

স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য রয়েছে কুজকাওয়াজের জন্য খেলা ধুলার মাঠ ।এবং বঙ্গবন্ধু কর্ণার সহ বিজ্ঞান ল্যাবটারি ।

আবারও সে গর্বিত পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম খন্দকার এমদাদুল হকের পঞ্চম সন্তানের দীর্ঘয়ূ কামনা করেছে এলাকাবাসী।

Share this post

PinIt
scroll to top