কলকাতা প্রতিনিধিঃ(শম্পা দাস ও সমরেশ রায়) ২২শে শে মার্চ , বিকেল চারটায় জাতীয় সাহিত্য প্রকাশন ট্রাস্ট এর উদ্যোগে তিনদিন ব্যাপী এই অনুষ্ঠান এর আয়োজন করা হয়, ২২ শে মার্চ থেকে ২৪ শে মার্চ পর্যন্ত বিপ্লবী নলিনী গুহ শোভা করে, তার সাথে সাথে চার কিংবদন্তী শিল্পীর জন্ম শতবর্ষ পালন করলে ২২শে মার্চ,
এই অনুষ্ঠানে শুভ সূচনা হয়, জয়ন্তী সেনের রবীন্দ্র সংগীতের মধ্য দিয়ে, ও কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্মৃতিতে মাল্য দানের মধ্য দিয়ে,।
যে সকল গুণী শিল্পীদের আমরা হারিয়েছি তাহাদের মধ্যে কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, সুচিত্রা মিত্র ,গায়ক ও অভিনেতা সবিতাবব্রত দত্ত এর জন্মদিন পালন করলেন এবং বিশিষ্ট সুরকার ভি বালসারা মৃত্যুবার্ষিকী পালন করলেন এই মঞ্চে। সাথে সাথে এই মঞ্চ থেকে একটি বইও প্রকাশিত হয়।
২২শে শে মার্চ , বিকেল চারটায় জাতীয় সাহিত্য প্রকাশন ট্রাস্ট এর উদ্যোগে তিনদিন ব্যাপী এই অনুষ্ঠান এর আয়োজন করা হয়, ২২ শে মার্চ থেকে ২৪ শে মার্চ পর্যন্ত বিপ্লবী নলিনী গুহ শোভা করে, তার সাথে সাথে চার কিংবদন্তী শিল্পীর জন্ম শতবর্ষ পালন করলে ২২শে মার্চ,
এই অনুষ্ঠানে শুভ সূচনা হয়, জয়ন্তী সেনের রবীন্দ্র সংগীতের মধ্য দিয়ে, ও কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্মৃতিতে মাল্য দানের মধ্য দিয়ে,।
যে সকল গুণী শিল্পীদের আমরা হারিয়েছি তাহাদের মধ্যে কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, সুচিত্রা মিত্র ,গায়ক ও অভিনেতা সবিতাবব্রত দত্ত এর জন্মদিন পালন করলেন এবং বিশিষ্ট সুরকার ভি বালসারা মৃত্যুবার্ষিকী পালন করলেন এই মঞ্চে। সাথে সাথে এই মঞ্চ থেকে একটি বইও প্রকাশিত হয়।
উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট চলচ্চিত্র পরিচালক ও নির্মাতা গৌতম ঘোষ, মাননীয় উপাচার্য সিস্টার নিবেদিতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্মানিত অতিথি শ্রী আশীষ গিরি, চেয়ারপারসন ও প্রফেসর ডঃ ধ্রুবজ্যোতি চট্টোপাধ্যায়, কল্যান চক্রবর্তীর শ্রী গৌতম দেব প্রাক্তন পরিচালক আইসিসিআর
এছাড়া উপস্থিত ছিলেন আজকের অনুষ্ঠানের বিশেষ বক্তা শ্রী শক্তিময় দাস যিনিএই ট্রাস্ট এর প্রতিষ্ঠাতা।
এছাড়াও পরিচালনায় ছিলেন মৌ ভট্টাচার্য, রঞ্জনা কর্মকার, সৌম্যদিত্য মুখার্জী। আড়াই তিন দিনব্যাপী সুন্দর অনুষ্ঠানকে মনোময় করে তুলবেন।
এই তিন দিনব্যাপী চলবে বিভিন্ন অনুষ্ঠান এবং সাহিত্যিক ও কবিদের, কবিতা পাঠ, আসবেন সূদুর বাংলাদেশ থেকে বেশ কিছু সাহিত্যিক ও কবিরাও,
সংক্ষিপ্ত বক্তৃতার মধ্য দিয়ে চিত্র পরিচালক এবং এই অনুষ্ঠানের প্রধান বক্তা ও ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা জানান।
আমরা ইদানীং শিল্পীদের কথা ভুলে গিয়েছি, বেশিরভাগই মনে রাখিনা, যারা রবীন্দ্রনাথের সান্নিধ্যে এসে এবং সুন্দর সুন্দর রবীন্দ্র সংগীতের সুর ও গান। সারাদেশে জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন, সেই সকল শিল্পীদের কথা আমরা মনে রাখি না। তাই এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এবং জন্মশতবার্ষিকী পালনের মধ্য দিয়ে, সেই সকল শিল্পীদের আমরা মনে রাখার চেষ্টা করছি এবং মানুষের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করছি ,যাদের গান আজও মানুষের মনে বাজে, আমরা এই টুকুই বার্তা দিতে চাইবো এই তিন দিনের অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে, অপর শিল্পীদের সম্মান দেওয়া এবং তাদের স্মৃতি মনে রাখা একজন কবি হোক সাহিত্যিক ও শিল্পী হোক। অতি অবশ্যই দরকার। এবং তাদের জন্মবার্ষিকী মৃত্যুবার্ষিকী গুলো যদি একটু আমরা মনে রাখতে পারি এবং পালন করতে পারি। একবার চেষ্টা করেছি এই চারদিনবদন্তি শিল্পী কি সম্মান দেওয়ার,
অনুষ্ঠানে,সকল অতিথিদের তিনি সম্মানিত করলেন , ব্যাচ উত্তরীয় পরিয়ে এবং স্মারক দিয়ে । এই অনুষ্ঠানকে সকল অতিথিরা স্বাগত জানালেন, তুমি প্রচেষ্টা যেন আরও বড় হয়ে ওঠে।
দেশের তথ্য ডেস্ক