দেশের তথ্য ডেস্ক:-
গত ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখ ২৩.২০ ঘটিকার সময় দৌলতপুর থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম কর্তৃক উক্ত থানার মামলা নং-১৪, তারিখ-১৩/৭/২০২৩ খ্রি. ধারা-৪৫৭/৩৮০ পেনাল কোড সংক্রান্তে আসামী মোঃ মেহেদী হাসান মমি ওরফে মমি জমাদ্দার (২০), পিতা-মৃত: শামীম জমাদ্দার, সাং-পাবলা, থানা-দৌলতপুর, খুলনা মহানগীরকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে দৌলতপুর থানাধীন পাবলা ফকিরপাড়াস্থ হক সাহেবের বাড়ির সামনে থেকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামী মেহেদী হাসান মমি ওরফে মমি জমাদ্দার (২০) কে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে তিনি জানান যে তার হেফাজতে অবৈধ অস্ত্র গুলি রাখা আছে। পরবর্তীতে তার স্বীকারোক্তি মোতাবেক ১৭/৯/২৩ তারিখ দিবাগত রাত্র ০২.৪৫ ঘটিকায় দৌলতপুর থানাধীন কেডিএ কল্পতরু মার্কেট এর নাজ এন্টারপ্রাইজ নামক পরিত্যক্ত দোকানের মধ্য থেকে আসামীর দেখানো ও নিজ হাতে বাহির করে দেওয়া মতে ১) ০১ (এক) টি দেশীয় তৈরী ওয়ান শুটার গান, ২) ০৫ (পাঁচ) টি খয়েরী রংয়ের বোর কার্তুজ উদ্ধার পূর্বক জব্দ করা হয়েছে। জব্দকৃত ওয়ান শুটার গান ও ০৫ টি ১২ (বার) বোর কার্তুজ গামছায় মোড়ানো অবস্থায় একটি প্লাস্টিকের বাজার করা ব্যাগের মধ্যে রক্ষিত ছিলো। এই ঘটনায় গ্রেফতারকৃত আসামী মেহেদী হাসান মমি ওরফে মমি জমাদ্দার (২০) এর বিরুদ্ধে দৌলতপুর থানার মামলা নং-১২, তাং-১৭/০৯/২৩ইং, ধারা-The Arms Act 1878 19A রুজু করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত আসামী অস্ত্র-গুলি কোথা থেকে এনেছে, কোথায় ব্যবহার করার পরিকল্পনা ছিলো, তার সাথে অন্য কেউ জড়িত আছে কিনা তার রহস্য উদঘাটনের জন্য আসামীকে পুলিশ রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করে মূল রহস্য উদঘাটন করা হবে।
অপর একটি ঘটনায়, দৌলতপুর থানা পুলিশের অপর একটি টিম কর্তৃক গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে গত ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিঃ রাত্র ১১.২০ ঘটিকার সময় উক্ত থানাধীন পাবলা ফকিরপাড়াস্থ মেসার্স হাসান স্টোর এর সামনে পাঁকা রাস্তার উপর হতে মাদক কারবারি ১) মোঃ আরমিন মোল্লা(২৬), পিতা-মোঃ কবির মোল্লা, সাং-দেয়ানা উত্তরপাড়া, থানা-দৌলতপুর এবং ২) মোঃ রাকিব হাসান(২০), পিতা-মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন, সাং-পাবলা বণিকপাড়া মৌচাক টাওয়ার এর পিছনে, থানা-দৌলতপুর, খুলনা মহানগরীদ্বয়’কে ১০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার করা হয়েছে। এ সংক্রান্তে গ্রেফতারকৃত মাদক কারবারিদ্বয়ের বিরুদ্ধে দৌলতপুর থানার মামলা নং-১১, তাং-১৭/০৯/২৩ইং, ধারা-২০১৮ সনের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ৩৬ (১) সারণির ১০ (ক) রুজু করা হয়েছে।