নিজেস্ব প্রতিবেদনঃ-
খুলনার তৃতীয় ব্যস্ততম দৌলতপুর খেয়াঘাট পার্শ্ববর্তী সাবেক লঞ্চঘাটে স্থানান্তরের দাবিতে দিঘলিয়া উপজেলা সর্বস্তরের জনগণের ব্যানারে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।মঙ্গলবার (২২ আগস্ট) বেলা ১১ টায় খুলনা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত এ মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তৃতা করেন দৌলতপুর খেয়াঘাট স্থানান্তর আন্দোলন কমিটির মুখপাত্র ও পরিবেশবাদী সংগঠন আলোর মিছিলের উপদেষ্টা শেখ আব্দুস সালাম, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মমতাজ শিরিন ময়না, খুলনা আয়কর সমিতির কার্যকরী কমিটির সদস্য এ্যাডঃ আমিনুর রহমান, এ্যাডঃ হানিফ, কবি কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদারের মোঃ হাফিজুর রহমান।এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, খুলনা ডেভলপমেন্ট সোসাইটির সভাপতি আব্দুস সালাম শিমুল, গ্রীন লাইফের দিঘলিয়ার পরিচালক শেখ রওশন আজাদ, বাংলাদেশ প্রেসক্লাব দিঘলিয়া উপজেলা শাখার সভাপতি মোড়ল মনিরুল ইসলাম, আন্দোলন কমিটির আহ্বায়ক সাংবাদিক রবিউল ইসলাম রাজীব, সদস্য সচিব ও পরিচ্ছন্ন দিঘলিয়ার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শেখ রিয়াজ, আলোর মিছিলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শেখ তারেক, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন স্বপ্নতরীর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি গাজী আলী বাকের প্রিন্স, ব্রক্ষগাতী ব্লাড ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মামুন প্রমুখ।দিঘলিয়া উপজেলার বিভিন্ন সামাজিক, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এ্যাডঃ মোল্লা আফুরুল ইসলাম, ডাঃ হাফিজুর রহমান, মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, আলোর মিছিলের উপদেষ্টা সৈয়দ শাহাজান, সৈয়দ সেকেন্দার আলী, দিঘলিয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সৈয়দ জাহিদুজ্জামান, সাংবাদিক ইঞ্জিনিয়ার ওয়াহিদ মুরাদ, আরিফুর রহমান হাসান, বাংলাদেশ প্রেসক্লাব দিবলিয়া উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক শেখ শামীমুল ইসলাম, মোড়ল শাহাজাহান, নবী হোসেন লিটন, মোঃ আসাদুজ্জামান, রাতুল ইসলাম প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা দৌলতপুর ঘাটের খেয়া পার হয়ে বাজারের কাপড়ের পট্টির সরু গলি দিয়ে যাতায়াতে বিড়ম্বনাসহ যে সকল প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয় সেগুলো তুলে ধরেন। এবং পার্শ্ববর্তী সাবেক লঞ্চঘাটে খেয়া ঘাটতি স্থানান্তরের জন্য জেলা প্রশাসকের সু-দৃষ্টি কামনা করেন। এ সময় তারা ঘাট স্থানান্তর না পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।