দেশের তথ্য ডেস্ক খুলনা প্রতিনিধি :- বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল বলেন, অবৈধ সরকার গণবিচ্ছিন্ন হয়ে ক্ষমতা হারানোর আতঙ্কে এখন জনগণের সাথে অসংলগ্ন আচরণ করতে শুরু করেছে। তারা চলমান সরকার পতনের গণআন্দোলনকে নির্মম ও নিষ্ঠুর ভাবে দমন করার জন্য দমন-পীড়ন ও গণগ্রেফতারের পথ বেছে নিয়েছে। পুলিশ দিয়ে পেটানো হচ্ছে জাতীয় নেতাদের। আবার তাদের জন্য উপহার পাঠিয়ে সরকার নির্মম পরিহাসে লিপ্ত হয়েছে। পায়ে পাড়া দিয়ে গন্ডগোল করতে চায় সরকার। পুলিশের সেকেন্ড ফোর্স হিসেবে ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আ’লীগের সন্ত্রাসীরা বিএনপি’র শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে হামলা করে ভালো করেনি উলেখ করে তিনি বলেন পরিণাম শুভ হবে না।
গতকাল সোমবার বিকেলে নগরীর দলীয় কার্যালয়ের সামনে ঢাকায় বিএনপি’র শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচিতে হামলার প্রতিবাদে কেন্দ্র ঘোষিত জনসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপি’র যৌথ উদ্যোগে জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। জনসমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন জেলা বিএনপি’র আহবায়ক আমীর এজাজ খান।
জনসমাবেশ থেকে ঢাকায় গ্রেফতারকৃত খুলনা বিএনপি’র ১২ জন নেতা-কর্মীসহ সকল রাজবন্দির মুক্তির দাবি জানিয়েছেন নেতৃবৃন্দ। গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির মধ্যে জনসমাবেশ শুরুর পূর্বেই বিভিন্ন ওয়ার্ড, থানা, উপজেলা বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা মিছিল সহকারে সমাবেশ স্থলে জমায়েত হন।
নগর বিএনপি’র আহবায়ক এড. শফিকুল আলম মনার সভাপতিত্বে সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিন জেলা শাখার সদস্য সচিব এস এম মনিরুল হাসান বাপ্পির পরিচালনা সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন শেখ আবু হোসেন বাবু, মনিরুজ্জামান মন্টু, স ম আব্দুর রহমান, জুলফিকার আলী জুলু, সাইফুর রহমান, সৈয়দা রেহেনা ইসা, এড. নুরুল হাসান রুবা, মোলা খায়রুল ইসলাম, মোস্তফাউল বারী লাভলু, শের আলম সান্টু, মোলা মোশাররফ রহমান, আবুল কালাম জিয়া, বদরুল আনাম খান, শেখ তৈয়েবুর রহমান, এস এম শামীম কবীর, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, আশরাফুল আলম খান নান্নু, একরামুল হক হেলাল, মাসুদ পারভেজ বাবু, শেখ সাদী, এনামুল হক সজল, হাসানুর রশিদ চৌধুরী মিরাজ, কে এম হুমায়ূন কবীর, হাফিজুর রহমান মনি, শেখ জাহিদুল ইসলাম, আবু মোঃ মুরশিদ কামাল, কাজী মিজানুর রহমান, মোলা ফরিদ আহমেদ, সৈয়দ সাজ্জাদ আহসান পরাগ, শেখ ইমাম হোসেন, আবু সাইদ হাওলাদার আব্বাস, শেখ আব্দুর রশিদ, চৌধুরী কাওসার আলী, আব্দুর রাজ্জাক, এড. মোমরেজুল ইসলাম, আবদুল মজিদ, খায়রুল ইসলাম খান জনি, শাহিনুল ইসলাম পাখি, আরিফ ইমতিয়াজ খান তুহিন, ইলিয়াস হোসেন মলিক, এড. মাসুম রশিদ, শেখ আজগর আলী, মোলা এনামুল কবির, আনিছুর রহমান, সুলতান মাহমুদ, এড. চৌধুরী তৌহিদুর রহমান তুষার, মনিরুজ্জামান লেলিন, একরামুল কবির মিল্টন, মুর্শিদুর রহমান লিটন, জহর মীর, নাজমুস সাকির পিন্টু, নাজিরউদ্দিন আহমেদ নান্নু, আরিফুর রহমান, আহসান উলাহ বুলবুল, খন্দকার ফারুক হোসেন, এড. মোহাম্মাদ আলী বাবু, সেলিম সরদার, রবিউল হোসেন, সরোয়ার হোসেন, শেখ জামাল উদ্দিন, রফিকুল ইসলাম, রুম্মন আজম, সাইদুজ্জামান খান, গাজী আফসার উদ্দিন, সরদার আবদুল মালেক, রাহাত আলী লাচ্চু, নাসির খান, মলিক আবদুস সালাম, আব্দুস সালাম, শেখ আবুল বাশার, আব্দুর রহমান ডিনো, নুরুল আমিন বাবুল, নাজমুল হুদা চৌধুরী সাগর, শাহাদাত হোসেন ডাবলু, খন্দকার হাসিনুল ইসলাম নিক, মিজানুর রহমান মিলটন, শামসুল বারিক পান্না, শফিকুল ইসলাম শফি, আলী আক্কাস, ফারুক হোসেন, মুজিবর রহমান, আজিজা খানম এলিজা, মাসুদ খান বাদল, যুবদলের এবাদুল হক রুবায়েত, নেহিবুল হাসান নেহিম, জাবির আলী, স্বেচ্ছাসেবক দলের শফিকুল ইসলাম শাহিন, মুন্তাসির আল মামুন, ছাত্রদলের ইস্তয়াক আহমেদ ইস্তি, আব্দুল মান্নান মিস্ত্রি, তাজিম বিশ^াস, গোলাম মোস্তফা তুহিন, তাঁতী দলের মেহেদী হাসান মিন্টু, মহিলা দলের এড, তছলিমা খাতুন ছন্দা, সেতারা সুলতানা, শ্রমিকদলের উজ্জল কুমার সাহা, খান ইসমাইল হোসেন, কৃষক দলের মোলা কবির হোসেন, সজীব তালুকদার ও শেখ আবু সাঈদ প্রমূখ।