Dhaka 1:48 am, Sunday, 6 July 2025

রাত পোহালেই বইমেলা

ছবিঃ দেশের তথ্য

বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান প্রাঙ্গণে শনিবার শুরু হবে মাসব্যাপী অমর একুশে বইমেলা-২০২৫।

অমর একুশে বইমেলা কমিটির সদস্য সচিব ড. সরকার আমিন দেশের তথ্যকে জানান, “প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ১ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৩টায় বইমেলার উদ্বোধন করবেন।”

এ বছরের বইমেলার প্রতিপাদ্য বিষয় ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান : নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ’।

বইমেলার সার্বিক নিরাপত্তায় পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েন থাকবে বলে দেশের তথ্যকে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. সাজ্জাত আলী।

শুক্রবার পুলিশ নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সামনে বইমেলার নিরাপত্তা বিষয়ে তিনি বলেন, পুলিশ নিয়ন্ত্রণ কক্ষ (কন্ট্রোল রুম) থেকে সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হবে। কন্ট্রোল রুমে রাতেও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা থেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা তদারকি করবেন।

ছবিঃ দেশের তথ্য

বইমেলায় বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গেইট কেন্দ্রিক ও অভ্যন্তরীন কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, “ইউনিফর্মের পাশাপাশি সাদা পোশাকে পুলিশের বিশেষ টিম মোতায়েন থাকবে। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে।”

তিনি আরও জানান, বইমেলার প্রবেশমুখে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়েতে চেকিংয়ের পাশাপাশি ম্যানুয়াল চেকিং এর ব্যবস্থা থাকবে। বড় ব্যাগ, কার্টুন, দাহ্য পদার্থ নিয়ে মেলায় কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে মেলার ভিতরে ও চারপাশে সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করা হবে। হকার, বখাটে, ছিনতাইকারী ও পকেটমারের তৎপরতা রোধে বিশেষ টিমের ব্যবস্থা থাকবে। মেলায় আগত নারী-শিশুদের জন্য বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। বইমেলাকেন্দ্রিক বিভিন্ন প্রবেশ পথে নিরাপত্তা ব্যারিকেড থাকবে।

জরুরি পরিস্থিতি মোকাবেলায় ডিবি, সিটিটিসি, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, সোয়াটসহ ডিএমপির বিশেষায়িত টিমগুলো সার্বক্ষণিক প্রস্তুত থাকবে বলেও জানান তিনি।

বইমেলাকে সামনে রেখে ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ আলাদা ট্রাফিক পরিকল্পনা নিয়েছে। মো. সাজ্জাত আলী জানান, বইমেলা উপলক্ষে কয়েকটি জায়গায় ট্রাফিক ডাইভারশন দেওয়া হবে। বই মেলা চলাকালে দিনে ও রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় কোনও ভারী যানবাহন প্রবেশ করবে না। এবার টিএসসি থেকে দোয়েল চত্বর পর্যন্ত রাস্তা সবসময় বন্ধ থাকবে না। আগত দর্শনার্থীর সংখ্যা বিবেচনা করে কখনও বন্ধ থাকবে, কখনও খোলা থাকবে।

এছাড়া মেলায় ফুড কোর্টে খাদ্যদ্রব্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখতে এবং মেলায় পরিষ্কার-পরিচ্ছনতা বজায় রাখতে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি অনুরোধ করেন ডিএমপি কমিশনার।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, “বইমেলাকে ঘিরে কোনও নিরাপত্তা শঙ্কা নেই। বইমেলার সার্বিক নিরাপত্তায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে।”

বইমেলায় অংশগ্রহণকারী ৭০৮ জন প্রকাশকের মধ্যে ৯৯টি স্টল বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে, ৬০৯টি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নির্মাণ করা হবে। গত বছর বইমেলায় ৬৩৫টি প্রতিষ্ঠানকে মোট ৯৩৭টি স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল।

মেলায় ৩৭টি প্যাভিলিয়ন থাকবে -একটি বাংলা একাডেমিতে এবং ৩৬টি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। লিটল ম্যাগাজিন কর্নারটি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের উন্মুক্ত মঞ্চের কাছে গাছের নীচে থাকবে, তাতে প্রায় ১৩০টি লিটল ম্যাগাজিন স্টল থাকবে।

বইমেলার বিন্যাস গত বছরের মতোই থাকবে জানিয়ে সরকার আমিন বলেন, “মেট্রোরেল স্টেশনের কাছাকাছি হওয়ায় বহির্গমন গেটটি মন্দিরের গেটের কাছাকাছি সরানো হয়েছে।”

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি, দোয়েল চত্বর, এমআরটি বেসিং প্ল্যান্ট ও ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশের কাছে প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য চারটি পয়েন্ট থাকবে।

সরকার আমিন জানান, মেলার সীমানা বরাবর খাবারের স্টলের আয়োজন করা হবে ও মেলা প্রাঙ্গণে ৩০টি শৌচাগার থাকছে।

পুলিশ, র‌্যাব, আনসার ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। অনুষ্ঠানস্থলে তিন শতাধিক সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে এবং সব প্রবেশ ও বের হওয়ার পথে আর্চওয়ে স্থাপন করা হবে।

বিগত বছরগুলোর মতো এবারও মেলার মূল মঞ্চ হবে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে, বই খোলা এবং ‘লেখক বলছি’ মঞ্চ তৈরি করা হবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান প্রাঙ্গণে।

মূল মঞ্চে প্রতিদিন বিকাল ৪টায় সেমিনার ও সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে।

৮ ও ১৫ ফেব্রুয়ারি বাদে শুক্র ও শনিবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত চলবে বিশেষ ‘শিশু প্রহর’। প্রতিবছরের মতো এবারও মেলার কার্যক্রমের অংশ হিসেবে শিশু-কিশোরদের জন্য আবৃত্তি ও সংগীত প্রতিযোগিতাসহ বিভিন্ন বিনোদনমূলক কার্যক্রমের আয়োজন করা হবে।

আয়োজকরা জানিয়েছেন, এই বছর অমর একুশে বইমেলা পরিবেশবান্ধব এবং শূন্য-বর্জ্য হওয়ার লক্ষ্যে পরিচালিত হচ্ছে। ‘সকল অংশগ্রহণকারী এবং বইমেলার অংশীদারদের একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের পরিবর্তে পাট, কাপড় ও কাগজের মতো টেকসই উপকরণ ব্যবহার করার জন্য উৎসাহিত ও অনুরোধ করা হচ্ছে।’

বইমেলা প্রতি কর্মদিবসে সকলের জন্য বিকাল ৩টা থেকে রাত ৯টা এবং সরকারি ছুটির দিনে সকাল ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত উন্মুক্ত থাকবে। দুপুরের খাবার ও নামাজের জন্য এক ঘন্টা বিরতি থাকবে। ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে মেলা সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে রাত ৯টা পর্যন্ত চলবে।

ট্যাগ :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

জনপ্রিয় সংবাদ

রাত পোহালেই বইমেলা

প্রকাশঃ 04:50:54 pm, Friday, 31 January 2025

বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান প্রাঙ্গণে শনিবার শুরু হবে মাসব্যাপী অমর একুশে বইমেলা-২০২৫।

অমর একুশে বইমেলা কমিটির সদস্য সচিব ড. সরকার আমিন দেশের তথ্যকে জানান, “প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ১ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৩টায় বইমেলার উদ্বোধন করবেন।”

এ বছরের বইমেলার প্রতিপাদ্য বিষয় ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান : নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ’।

বইমেলার সার্বিক নিরাপত্তায় পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েন থাকবে বলে দেশের তথ্যকে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. সাজ্জাত আলী।

শুক্রবার পুলিশ নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সামনে বইমেলার নিরাপত্তা বিষয়ে তিনি বলেন, পুলিশ নিয়ন্ত্রণ কক্ষ (কন্ট্রোল রুম) থেকে সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হবে। কন্ট্রোল রুমে রাতেও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা থেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা তদারকি করবেন।

ছবিঃ দেশের তথ্য

বইমেলায় বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গেইট কেন্দ্রিক ও অভ্যন্তরীন কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, “ইউনিফর্মের পাশাপাশি সাদা পোশাকে পুলিশের বিশেষ টিম মোতায়েন থাকবে। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে।”

তিনি আরও জানান, বইমেলার প্রবেশমুখে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়েতে চেকিংয়ের পাশাপাশি ম্যানুয়াল চেকিং এর ব্যবস্থা থাকবে। বড় ব্যাগ, কার্টুন, দাহ্য পদার্থ নিয়ে মেলায় কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে মেলার ভিতরে ও চারপাশে সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করা হবে। হকার, বখাটে, ছিনতাইকারী ও পকেটমারের তৎপরতা রোধে বিশেষ টিমের ব্যবস্থা থাকবে। মেলায় আগত নারী-শিশুদের জন্য বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। বইমেলাকেন্দ্রিক বিভিন্ন প্রবেশ পথে নিরাপত্তা ব্যারিকেড থাকবে।

জরুরি পরিস্থিতি মোকাবেলায় ডিবি, সিটিটিসি, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, সোয়াটসহ ডিএমপির বিশেষায়িত টিমগুলো সার্বক্ষণিক প্রস্তুত থাকবে বলেও জানান তিনি।

বইমেলাকে সামনে রেখে ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ আলাদা ট্রাফিক পরিকল্পনা নিয়েছে। মো. সাজ্জাত আলী জানান, বইমেলা উপলক্ষে কয়েকটি জায়গায় ট্রাফিক ডাইভারশন দেওয়া হবে। বই মেলা চলাকালে দিনে ও রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় কোনও ভারী যানবাহন প্রবেশ করবে না। এবার টিএসসি থেকে দোয়েল চত্বর পর্যন্ত রাস্তা সবসময় বন্ধ থাকবে না। আগত দর্শনার্থীর সংখ্যা বিবেচনা করে কখনও বন্ধ থাকবে, কখনও খোলা থাকবে।

এছাড়া মেলায় ফুড কোর্টে খাদ্যদ্রব্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখতে এবং মেলায় পরিষ্কার-পরিচ্ছনতা বজায় রাখতে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি অনুরোধ করেন ডিএমপি কমিশনার।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, “বইমেলাকে ঘিরে কোনও নিরাপত্তা শঙ্কা নেই। বইমেলার সার্বিক নিরাপত্তায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে।”

বইমেলায় অংশগ্রহণকারী ৭০৮ জন প্রকাশকের মধ্যে ৯৯টি স্টল বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে, ৬০৯টি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নির্মাণ করা হবে। গত বছর বইমেলায় ৬৩৫টি প্রতিষ্ঠানকে মোট ৯৩৭টি স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল।

মেলায় ৩৭টি প্যাভিলিয়ন থাকবে -একটি বাংলা একাডেমিতে এবং ৩৬টি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। লিটল ম্যাগাজিন কর্নারটি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের উন্মুক্ত মঞ্চের কাছে গাছের নীচে থাকবে, তাতে প্রায় ১৩০টি লিটল ম্যাগাজিন স্টল থাকবে।

বইমেলার বিন্যাস গত বছরের মতোই থাকবে জানিয়ে সরকার আমিন বলেন, “মেট্রোরেল স্টেশনের কাছাকাছি হওয়ায় বহির্গমন গেটটি মন্দিরের গেটের কাছাকাছি সরানো হয়েছে।”

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি, দোয়েল চত্বর, এমআরটি বেসিং প্ল্যান্ট ও ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশের কাছে প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য চারটি পয়েন্ট থাকবে।

সরকার আমিন জানান, মেলার সীমানা বরাবর খাবারের স্টলের আয়োজন করা হবে ও মেলা প্রাঙ্গণে ৩০টি শৌচাগার থাকছে।

পুলিশ, র‌্যাব, আনসার ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। অনুষ্ঠানস্থলে তিন শতাধিক সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে এবং সব প্রবেশ ও বের হওয়ার পথে আর্চওয়ে স্থাপন করা হবে।

বিগত বছরগুলোর মতো এবারও মেলার মূল মঞ্চ হবে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে, বই খোলা এবং ‘লেখক বলছি’ মঞ্চ তৈরি করা হবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান প্রাঙ্গণে।

মূল মঞ্চে প্রতিদিন বিকাল ৪টায় সেমিনার ও সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে।

৮ ও ১৫ ফেব্রুয়ারি বাদে শুক্র ও শনিবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত চলবে বিশেষ ‘শিশু প্রহর’। প্রতিবছরের মতো এবারও মেলার কার্যক্রমের অংশ হিসেবে শিশু-কিশোরদের জন্য আবৃত্তি ও সংগীত প্রতিযোগিতাসহ বিভিন্ন বিনোদনমূলক কার্যক্রমের আয়োজন করা হবে।

আয়োজকরা জানিয়েছেন, এই বছর অমর একুশে বইমেলা পরিবেশবান্ধব এবং শূন্য-বর্জ্য হওয়ার লক্ষ্যে পরিচালিত হচ্ছে। ‘সকল অংশগ্রহণকারী এবং বইমেলার অংশীদারদের একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের পরিবর্তে পাট, কাপড় ও কাগজের মতো টেকসই উপকরণ ব্যবহার করার জন্য উৎসাহিত ও অনুরোধ করা হচ্ছে।’

বইমেলা প্রতি কর্মদিবসে সকলের জন্য বিকাল ৩টা থেকে রাত ৯টা এবং সরকারি ছুটির দিনে সকাল ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত উন্মুক্ত থাকবে। দুপুরের খাবার ও নামাজের জন্য এক ঘন্টা বিরতি থাকবে। ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে মেলা সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে রাত ৯টা পর্যন্ত চলবে।